বাংলার শেষ নবাব সিরাজ উদ্দৌলার পতন মুহূর্তে যখন ইংরেজদের আগমন প্রায়
নিশ্চিত কথিত আছে যে, তখন বর্তমান গোসাইরহাট থানার মূলগাঁও গ্রামটির নিকট
ব্রহ্মনন্দ গিরি নামে এক সাধু বাস করতেন। লোকে তাকে ‘গোসাই’ নামে ডাকতেন।
সহানীয় অনেকের ধারণা এ গোসাই হতেই গোসাইরহাট নামকরণ করা হয়েছে।
গোসাইরহাট এর ইতিহাস খুবই সমৃদ্ধ শালী। ১৯২১ সালে এখানে থানা স্থাপিত হয়। শরীয়তপুর জেলার সর্বদক্ষিণে গোসাইরহাট উপজেলা অবসিহত। তৎকালে ৭টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল এ গোসাইরহাট উপজেলা। বর্তমানে ৮টি ইউনিয়ন এ গোসাইরহাট উপজেলার অন্তর্ভুক্ত। এ উপজেলার উত্তরে ডামুড্যা ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে বরিশালের হিজলা-মুলাদী উপজেলা, পূর্বে চাঁদপুরের হাইমচর এবং পশ্চিমে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা।
গোসাইরহাট এর ইতিহাস খুবই সমৃদ্ধ শালী। ১৯২১ সালে এখানে থানা স্থাপিত হয়। শরীয়তপুর জেলার সর্বদক্ষিণে গোসাইরহাট উপজেলা অবসিহত। তৎকালে ৭টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল এ গোসাইরহাট উপজেলা। বর্তমানে ৮টি ইউনিয়ন এ গোসাইরহাট উপজেলার অন্তর্ভুক্ত। এ উপজেলার উত্তরে ডামুড্যা ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে বরিশালের হিজলা-মুলাদী উপজেলা, পূর্বে চাঁদপুরের হাইমচর এবং পশ্চিমে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন